ঘনিষ্ঠ

ভ্রমণব্যবস্থা

তার ছোট ভৌগোলিক এলাকার মধ্যে, ত্রিপুরা মহৎ প্রাসাদের (আগরতলা ও নর্মহাল-কুঞ্জাবান প্রাসাদ, মেলঘরের লেক প্যালেস) উজ্জয়ন্ত প্রাসাদ এবং দর্শনীয় শিলা-কাটা খোদাই এবং পাথরের মূর্তি (উনাকোটি কৈলাসহরের কাছাকাছি অবস্থিত) অমৃতার নিকটবর্তী দেবেনামুরা এবং বেলোনিয়া উপ-বিভাগের পিলাক), উদয়পুরের বিখ্যাত মা ত্রিপুরেশ্বর মন্দিরে (হিন্দু পুরাণ অনুসারে 51 টি পীঠবাসীর মধ্যে একটি) হিন্দু ও বৌদ্ধদের গুরুত্বপূর্ণ মন্দিরগুলি, বিশাল প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিম হ্রদগুলি যেমন গন্ডেচারে ডাম্বোর হ্রদ মেঘাচ্ছন্ন, আমর্সাগর, জগন্নাথ দিঘি, কল্যাণ সাগর ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি উপাসনা, উদয়পুরের যমপুই পাহাড়ের সুন্দর পাহাড়ী স্টেশন, সিপাহিজাল, গুমি, রোয়া ও তৃষ্ণাতে বন্যজীবনের আশেপাশে সুন্দরবন।
প্রাক্তন মহারাজা রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে সুন্দর প্রাসাদ নির্মাণ করেছিলেন। এই প্রাসাদ এই অতীত রাজকীয় রাজ্যের রাজকীয় অতীত একটি আভাস প্রদান।
আগরতলা
আগরতলায় প্রধান আকর্ষণ উজ্জয়ান্ত প্যালেস স্টেট যাদুঘর, উপজাতীয় যাদুঘর, সুকান্ত একাডেমী, এম.বি.বি. কলেজ, লক্ষ্মণরানন্দ মন্দির, উমা মেশেশ্বর মন্দির, জগন্নাথ মন্দির, বেনুবন বিহার, গদু মিয়া মসজিদ, মালচাঁ নিওয়াস, রবীন্দ্র কানন, হেরিটেজ পার্ক, পূর্বাবা, হস্তশিল্প ডিজাইনিং সেন্টার, চৌদ্দ দেবী মন্দির, পর্তুগিজ চার্চ ইত্যাদি।
থাকার ব্যবস্থা:
গীতাঞ্জলি গেস্ট হাউজ, ইয়াত্তা, ভগত সিং যুব হোস্টেল এবং প্রাইভেট হোটেল।
আগরতলাতে পৌঁছাতে কিভাবে?
কলকাতায় বা গুয়াহাটি থেকে আগরতলা পর্যন্ত বিমান।
আগরতলা পর্যন্ত ট্রেনে
বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে গুয়াহাটি থেকে মেঘালয় বা কলকাতা পথে সড়ক।